খুলনা, বাংলাদেশ | ১৭ই চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ৩১শে মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ

Breaking News

  ১৫ বছর পর আমরা মুক্ত পরিবেশে ঈদ পালন করছি : মির্জা ফখরুল
  প‌বিত্র ঈদুল ফিতর আজ। আমা‌দের অগ‌ণিত পাঠক, দর্শক, লেখক, বিজ্ঞাপনদাতা ও শুভানুধ্যায়ীকে খুলনা গে‌জেট প‌রিবা‌রের পক্ষ থে‌কে শুভেচ্ছা। ঈদ মোবারক

মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা যশোরে ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়াস

গেজেট ডেস্ক 

বেশ কয়েক দিন ধরে যশোরে দাবদাহ বয়ে যাচ্ছে। শুক্রবার (২৮ মার্চ) সেই তাপমাত্রা বেড়ে দাঁড়ায় ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। যা এ দিন দেশের ও এ মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। বেলা ৩টার দিকে এ তাপমাত্রা রেকর্ড করে যশোর বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান বিমানঘাঁটির নিয়ন্ত্রণাধীন আবহাওয়া অফিস।

তীব্র দাবদাহের কারণে চরম ভোগান্তিতে রয়েছে সব শ্রেণি-পেশার মানুষ। বিশেষ করে, এ দিন ঈদের কেনাকাটা করতে আসা মানুষের গরমে নাভিশ্বাস উঠে যায়। তবে দাবদাহে সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েন রিকশাচালকেরা। চাইলেই গরমে বিশ্রাম নেয়ার সুযোগ নেই তাদের। জীবিকার তাগিদে এই তীব্র গরমের মধ্যে কষ্ট করতে হয়। আর গরমের কারণে কমেছে তাদের আয়ও।

শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়কগুলোতে এ দিন দুপুরে লোকজনের উপস্থিতি গত কয়েক দিনের চেয়ে কম দেখা গেছে। রেলগেট এলাকার বাসিন্দা আব্দুস সালাম বলেন, ১০টার পর থেকে রোদের তাপ বেশি বোঝা যায়। দুপুরে সেই তাপমাত্রা দ্বিগুণ হয়।

আব্দুর রহিম নামের আরেকজন বলেন, ‘দুপুরে জুমার নামাজ পড়তে বাইরে এসে গরমে হাঁসফাঁস অবস্থা। মসজিদের সিঁড়িতে পা রাখা যাচ্ছে না, এমন গরম ছিল।’

বিকেল ৪টা পর্যন্ত শহরের মানুষের চলাচল কম দেখা গেলেও ঈদুল ফিতরের কেনাকাটা উপলক্ষে বিকেল ও সন্ধ্যার পরে শহরে মানুষের উপস্থিতি বাড়তে থাকে।

আবহাওয়া অফিসের তথ্যমতে, গত বছরের ৩০ জুনে ৪৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে ওঠে তাপমাত্রা। এর আগে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ১৯৭২ সালের ১৮ মে। সেদিন রাজশাহীতে তাপমাত্রা ছিল ৪৫ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

খুলনা গেজেট/এএজে




আরও সংবাদ

খুলনা গেজেটের app পেতে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

© 2020 khulnagazette all rights reserved

Developed By: Khulna IT, 01711903692

Don`t copy text!